টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় ২০২৩ (আজ থেকে শুরু করুন)

বর্তমানে অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ইউটিউবের পরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে এসেছে টিকটক। এখন সারা বিশ্বেই টিকটক ইউজারের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলছে।

 যার ফলে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার সম্ভাবনাও বাড়ছে। আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে tiktok থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা কয়েকটি উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন শুরু করি। 

টিকটক থেকে টাকা ইনকাম
টিকটক থেকে টাকা ইনকাম

টিকটক কি? (What Is TikTok?)

টিকটক আমাদের কাছে বাকি সোশ্যাল মিডিয়া সাপেক্ষে অনেক নতুন একটি নাম। এই তো বছর খানেক আছে টিকটক ব্যবহার হতো নানা বিনোদন মূলক ভিডিও পাবলিশিং প্ল্যালফর্ম হিসেবে৷ সাধারণত শর্ট ভিডিও পাবলিশ করা যেত টিকটকে।

 টিকটকের সূচনা বাংলাদেশে তেমন ভালো ভাবে হয়নি। নানা কন্ট্রোভার্শিয়াল কন্টেন্টের কারনে জনপ্রিয় হলেও মানুষের মনে কোনো ইতিবাচকতা ছিলনা এই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে।

 কয়েকটি কন্টেন্ট দিয়েই হয়তো এই বিশাল সম্ভাবনাময় প্ল্যাটফর্মকে বিচার করা ঠিক হয়নি। তা ঠিক কয়েক বছর পরেই বুঝলেন মানুষ। কারন এখন টিকটক মার্কেটার এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটরসদের জন্য অন্য রকম হাতিয়ার হয়ে দাড়িয়েছে। টিকটকের যেকোনো ভিডিও অনেক বেশি রিচ পায়। 

আর শর্ট ভিডিও হওয়ায় বানাতেও তেমন কষ্ট হয় না। সাথে সাথে বাড়ছে টিকটকের ইউজার সংখ্যা। মানুষের শর্টস ভিডিও দেখার প্রতি এতটা আগ্রহ দেখে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াও শর্ট ভিডিও’র ফিচার নিয়ে এসেছে। 

এখন টিকটক এই জনপ্রিয়তাকে কেন্দ্র করে আপনি চাইলে এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ভালো অর্থ ইনকাম করতে পারবেন। এখন দেখে আসি টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো।

আপনি অবশ্যই দেখবেন:


  1. ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় 2023 – প্রতিদিন ফ্রিতে টাকা ইনকাম
  2. ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে ২০২৩
  3. রেফার কি? রেফার করে ইনকাম করুন ২০২৩ (সহজ কাজ)

টিকটক একাউন্ট কিভাবে খুলবেন? (How To Create TikTok Account?)

টিকটক একাউন্ট খোলা খুবই সহজ কাজ। চলুন কয়েকটি সহজ স্টেপ ফলো করে টিকটক একাউন্ট খুলি :- 

 ১) প্রথমেই গুগল প্লে স্টোরে “tiktok ” লিখে সার্চ দিলেই প্রথমে যে এপটি পাবেন সেটি ইনস্টল করুন। 

২) তারপরে এপটিতে ডুকে “সাইন আপ” অপশনে ক্লিক করে আপনি ইমেইল দিয়ে সাইন আপ করতে পারেন অথবা সরাসরি জিমেইল দিয়েই সাইন আপ করবেন। 

৩) যদি ইমেইল দিয়ে একাউন্ট খুলেন তাহলে ফোন নম্বর অথবা ইমেইল এড্রেস ভেরিফাই করে নিবেন। 

হয়ে গেল আপনার টিকটক একাউন্ট খোলা।

টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় (Tiktok Theke Taka Income 2023)

টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার বেশ কিছু উপায় আছে। কিছু কিছু উপায়ে ডিরেক্টলি টিকটক থেকে টাকা আয় করা যায়। আর কিছু কিছু উপায়ে আমরা টিকটকের মাধ্যমে কমিউনিটি বিল্ড করে তা থেকে ইনকাম করব। আসুন শুরু করি:- 

টিকটকে রেফার করে ইনকাম :-

বেশ কিছু দিন আগে টিকটক তাদের এ্যাপে রেফার করার একটি সিস্টেম চালু করেন। যেখানে প্রতি রেফারে একজন ইউজার ১৫০-২০০ টাকা ইনকাম করতে পারবে। শুধু মাত্র একটি একাউন্ট খুললেই ইউজার তার রেফার লিংক পেয়ে যাবে। 

যেটি দিয়ে সে সহজেই অন্য কাউকে রেফার করে কমিশন জিতে নিবে। আর এই কমিশনের টাকা সরাসরি বিকাশে উইথড্র করারও সুযোগ আছে। টিকটক রেফার করে টাকা ইনকাম সিস্টেম চালু করার পর অনেকেই বেশ ভালোই টাকা ইনকাম করেছিলেন এই প্ল্যাটফর্ম থেকে। আপনিও আপনার বন্ধু বান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনকে রেফার করে ইনকাম করতে পারেন। 

টিকটক ক্রিয়েটর ফান্ড:- 

আমরা যেমন ইউটিউব, ফেসবুক, ইস্টাগ্রাম থেকে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইনকাম করে থাকি৷ টিকটকেও তেমন মনিটাইজেশন সিস্টেম রয়েছে। আপনার লাস্ট ৩০ দিনে যদি ১ লক্ষ ভিউস হয় তাহলে আপনিও আপনার টিকটক একাউন্ট মনিটাজেশন করতে পারবেন৷ কিন্তু এক্ষেত্রে বাংলাদেশী ক্রিয়েটররা অনেক কম টাকা পায় তাই এদেশে মানুষের কাছে এই মেথডটি তেমন জনপ্রিয় না। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম:- 

অন্যের প্রডাক্ট বিক্রি করে কমিশন নেওয়াটাই হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মেইন কনসেপ্ট। আপনি যখন টিকটকে অনেক ফলোয়ারস এবং ভিউস হবে তখন আপনি কোনো ভিডিও আপনার এ্যাফিলিয়েট প্রডাক্টটি রিভিউ দিবেন এবং আপনার বায়োতে অ্যাফিলিয়েট লিংক এড করে দিবেন।

 ইউজাররা বায়ো থেকে অ্যাফিলিয়েট লিংককে প্রবেশ করে প্রোডাক্টটি কিনবেন। এভাবেই অনেকেই ভালো অর্থ ইনকাম করছেন। এমাজন, দারাজ এর মতো যেকোনো জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট সাইট থেকে পণ্য নেওয়ার চেষ্টা করবেন। 

ড্রপ শিপিং ব্যবসা করে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম:-

ড্রপ শিপিং বিষয়টা অনেকে কাছেই একদম নতুন। তাদের জন্য একটু এক্সপ্লেইন করি। মনে করুন আপনার অনেক অডিয়েন্স আছে যাদের কাছে কিছু প্রমোট করলেই ভালো সেল আসবে। কিন্তু আপনার কাছে কোনো প্রডাক্ট নেই। তাহলে কিভাবে সেল করবেন? 

তখন আপনি আলিবাবা অথবা যেকোনো ই-কমার্স সাইট যেখানে কম দামে প্রডাক্ট পাওয়া যায় সেখান থেকে প্রোডাক্টের ডিলেইটস কালেক্ট করে আপনার নিজের আইডিতে বেশি দামে সেল করবেন। যখন মানুষ অর্ডার করবে তখন আপনি আপনার প্রফিটটা রেখে আলিবাবা থেকে ঐ প্রডাক্টটি কাস্টমারের এড্রেসে পাঠিয়ে দিবেন।

 একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝাই, মনে করুন আমার টিকটকে অনেক ফলোয়ারস অনেক ভিউস। এখন আমি আলিবাবাই গিয়ে দেখলাম একটা এয়ারফোনের দাম ৩ ডলার। 

আমি সেই এয়ারফোনের ছবি কালেক্ট করে আমার টিকটক আইডিতে একটা প্রমোশনাল ভিডিও দিলাম এয়ারফোনটি নিয়ে। যেখানে আমি এয়ারফোনের দাম রাখলাম ৫ ডলার। 

তারপরে মানুষ আমাকে টাকা ও এড্রেস দিয়ে অর্ডার দিল। আমি ৩ ডলার দিয়ে ঐ এয়ারফোন আলিবাবা থেকে কিনে কাস্টমারের এড্রেসে শিপ করে দিলাম। মাঝখানে ২ ডলার প্রফিট হলো আমার৷ এটিই হলো ড্রপশিপিং বিজনেস। 

আপনি আরো বেশি দামেও বিক্রি করতে পারবেন তখন আপনার প্রফিট মার্জিনও বেশি হবে। 

নিজের ই-কমার্স থেকে :-

আগেই বলেছিলাম টিকটক মার্কেটারদের জন্য একটি হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। তার কারন হলো টিকটকে অর্গানিক রিচ অনেক বেশি। আর টিকটকে প্রোডাক্ট রিভিউ টাইপের ভিডিও গুলোর অনেক ভালো এনগেজমেন্ট ও পাওয়া যায়। আপনি নিজের একটা ই-কমার্স বিজনেস তৈরি করুন প্রোডাক্ট কিনে আনুন তারপরে সেখানের প্রোডাক্ট গুলোর রিভিউ ভিডিও আপনার আইডিতে দিন দেখবেন ইনশাআল্লাহ ভালো সেল পাবেন অনেক বড় বড় ই-কমার্সরা এই টেকনিক ফলো করছে। 

প্রিন্ট অন ডিমান্ড বিজনেস:- 

এটিও ড্রপশিপিং এর মতোন তবে কিছুটা ভিন্নতা আছে। প্রিন্ট অন ডিমান্ডে আপনি টিশার্ট, ব্যাগ, গ্লাস ইত্যাদি জিনিস যেগুলোতে কাস্টম প্রিন্ট করা যায় সেগুলো নিয়ে কাজ করবেন।

 মনে করুন আমি প্রিন্ট অন ডিমান্ড নিয়ে কাজ করব। তাহলে প্রথমেই আমাকে প্রিন্ট অন ডিমান্ড সাইট গুলোতে যুক্ত হতে হবে। এই রকম অনেক সাইটই আছে জনপ্রিয় একটু খোঁজ করলেই পেয়ে যাবেন না হয় কমেন্ট করুন আমরাই আপনাকে সাইট লিস্ট দিয়ে দিব। একাউন্ট খোলার পরে আমি একটা স্টোর ক্রিয়েট করব সেখানে তারপরে প্রোডাক্টের নানা ডিজাইন আপলোড দিব। 

মনে করুন আমি টিশার্ট সেল করব তাহলে নিজে কিছু টিশার্ট ডিজাইন করে সেগুলো সেখানে আপলোড করব। তারপরে আমার স্টোরের লিংকটি শেয়ার করে টিকটকে প্রমোট করব। কাস্টমার শপে গিয়ে টিশার্ট ওর্ডার করবে, তারপরে ওই প্রিন্ট অন ডিমান্ড কোম্পানি টিশার্ট প্রিন্ট করে কাস্টমারের ঠিকানায় পাঠিয়ে দিবে। টি-শার্টের দামের একটি পার্সেন্টেজ তারা রেখে দিয়ে বাকি গুলো আপনার একাউন্টে জমা করে দিবে।

 এটি মূলত এক প্রকার ড্রপশিপিং বাট এই খানে একটি প্রিন্ট অন ডিমান্ড বিজনেস আপনার সব কিছু ম্যানেজ করছে তাই আপনাকে শুধু প্রোমোটই করতে হবে আর কিছুই না। যেহেতু টিকটক ব্যবহার করে ভালো প্রোমোশন করা যায় তাহলে প্রিন্ট অন ডিমান্ডে আপনার ভালো আর্নিং অপরচুনিটি থাকে।

ডোনেশন থেকে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম ২০২৩

আমাদের দেশে এটা খুব রেয়ার হলেও অন্যান্য দেশে এটা খুব প্রচলিত। আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল অডিয়েন্স টার্গেট করে ভিডিও তৈরি করেন তাহলে ডোনেশন থেকে ইনকাম করতে পারেন৷ আপনার কন্টেন্ট যদি অডিয়েন্সের পছন্দ হয় তাহলে তারা ডোনেট করবে এবং তা থেকে আপনি ইনকাম করতে পারেন। 

ই-বুক সেল করে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম 

আপনি টিকটকে যে বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করেন সে বিষয় নিয়ে একটি ই-বুক লিখে নানা ই-বুক পাবলিশিং সাইটে পাবলিশ করে আপনার টিকটকে প্রোমোট করতে পারেন। যেহেতু ই-বুকের দাম কম তাই সেল বেশি হবে। 

স্পনসরশিপ থেকে টিকটক থেকে টাকা ইনকাম 2023

বর্তমানে বড় বড় কোম্পানি গুলো টিকটক ইনফ্লুয়েন্সারদের ভালো প্রাধান্য দেয়৷ কারন টিকটক ভিডিও ভালো রিচ হয় অল্প সময়ে। আপনার আইডিতে ভালো এনগেজমেন্ট থাকলে আপনি অনেক ভালো ভালো হাই রেটের স্পনসরশিপ নিতেু পারবেন৷ 

FAQ টিকটক থেকে টাকা ইনকাম (Money Earn From TikTok)

টিকটকে কি টাকা ইনভেস্ট করা লাগে ?

প্রশ্নের উত্তরটি ডিপেন্ড করে আপনি কোন ওয়েতে ইনকাম করতে চান। যদি আপনি টিকটকে রেফার অথবা ভিডিও মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইনকাম করতে ১ টাকা ও লাগবে না। এখানে খালি ই-কমার্স থেকে ইনকাম করার জন্যই আপনাকে পূর্বে ইনভেস্ট করতে হবে। বাকি গুলোি তেমন কোনো ইনভেস্টমেন্ট নেই। 

রেফার ছাড়া টিকটক থেকে অন্যভাবে কি ইনকাম করা যায় ?

টিকটক থেকে স্পন্সর অথবা রেফার করে ইনকাম করার বিষয়টি বর্তমানে বেশ প্রচলিত। সেটি আপনারা  হয়তোবা নিজেরাও জানেন । টিকটকের ভিডিও মনিটাইজেশন করেও কিছু টাকা ইনকাম করা সম্ভব তবে সেটা তেমন বেশী একটা না এজন্যই এই জিনিসটার প্রতি মানুষের তেমন কোন আগ্রহ নেই। 

তবে যেভাবে এই প্ল্যাটফর্ম জনপ্রিয় হচ্ছে ভবিষ্যতে হয়তো বা এ বিষয়টা ভেবে দেখলেও দেখতে পারে টিকটক কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ ভিডিও মনিটাইজেশনের টাকা ইনকাম হবে বেশি এটার জন্য হয়তো বা আপডেট নিয়ে আসতে পারে টিকটক। 

তবে বর্তমানের প্রেক্ষাপটে ভিডিও মনিটাইজেশনের থেকে তেমন একটা ইনকাম হচ্ছে না ডেলি। হয়তোবা প্রতিদিন ২-৩ টাকার বেশি হয় না। বুঝতেই পারছেন ২/৩ টাকা দিয়ে আর কি হবে!  তবে ধারণা করা যায় খুব শীঘ্রই এই ইনকাম বাড়বে।

 বাংলাদেশের অনেকেই টিকটক এডের প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। যদি এড এর মধ্যে বিনিয়োগ বাড়ে তাহলে ক্রিয়েটরদের রেভিনিউও বাড়বে। ডিরেক্টরি টিকটক থেকে ইনকাম না করেও অন্য ভাবে ইনকাম করা যায়। অনেক ভালো অংকের টাকাই ইনকাম করা যায়। তাই শুধু টিকটক এর উপর নির্ভর না করে অন্য মেথড গুলোকেও কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন। 

একটি মোবাইল দিয়ে কি একাধিক টিকটক রেফার করা যাবে?

আপনাদের অনেকের মনেই এই ধরনের প্রশ্ন আসে যে একটি মোবাইল দিয়ে কি একাধিক রেফার করা যাবে? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।  একটি মোবাইল দিয়ে আপনি চাইলে একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলতেই পারবেন তাতে কোন ধরনের রেসট্রিকশন নেই । তবে একটি মোবাইলের বিপরীতে আপনি একটি রেফার কমিশনই পাবেন।

বিশ্বের সব দেশ থেকে কি কাজ করা যাবে ?

টিকটক হচ্ছে চীন দেশের একটি প্রতিষ্ঠান।তবে বিশ্বের প্রায় অনেক দেশ থেকেই কিন্তু টিকটক এ কাজ করা যায়। কয়েকটি দেশে শুধু টিকটক নিয়ে কাজ করায় রেস্ট্রিকশন আছে। এখন আপনারা হয়তো ভাবছেন যে টিকটক যেহেতু চীনা দেশের একটি প্রতিষ্ঠান, তাহলে আমরা টাকা উইথড্র করব কেমনে বা টাকা উত্তোলন করব কিভাবে বাংলাদেশ থেকে?  ওয়েল আপনি যদি সরাসরি টিকটক রেফার থেকে ইনকাম করেন তাহলে সহজেই বিকাশে উইথড্র করতে পারবেন। আর যদি মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইনকাম করেন তাহলে ব্যাংকের মাধ্যমে উইথড্র করতে হবে। 

টিকটক কত ফলোয়ারে কেমন আয়?

আসলে টিকটক তাদের ফলোয়ারস এর উপর কোনো টাকা দেয় না। হ্যা এটা সত্য আপনাকে আপনার ভিডিও মনিটাইজেশন করতে হলে নির্দিষ্ট পরিমান ফলোয়ারস থাকতে হবে। তবে আপনার ইনকাম ডিপেন্ড করবে আপনার ভিডিও তে ভিউস এবং এ্যানগেইজম্যান্টের উপর। 

শেষ কথা 

আজকের এই টিকটক থেকে টাকা ইনকাম পোস্টে আপনাদের টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করা নিয়ে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। টিকটক অনেক সম্ভাবনাময় একটি প্ল্যাটফর্ম যদি ভালো অডিয়েন্স তৈরি করতে পারেন তাহলে টিকটক থেকে যেকোনো উপায়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ধন্যবাদ সাথে থাকর জন্য।

4 thoughts on “টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় ২০২৩ (আজ থেকে শুরু করুন)”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top