বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার তালিকা ২০২৪ (জনপ্রিয় ৪৫টি)

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা: এই ২০২৪ সালে এসে আমরা সবাই দেখতে পাচ্ছি চাকরির বাজারের অবস্থা কেমন। কষ্টকর হলেও সত্য যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরির সুযোগ পাচ্ছে না অনেক তরুণই।

এই সমস্যার একমাত্র সমস্যা হলো চাকুরীর চিন্তা থেকে সরে এসে ব্যবসার চিন্তা করা। এবং ইতিমধ্যেই আমাদের তরুণ সমাজ তা করতে শুরু করেছে। সবাই এখন বেশিরভাগ ব্যবসার দিকেই যাচ্ছে যা আমাদের অর্থনীতি থেকে শুরু করে নিজেদের জীবনেও অনেক ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

ব্যবসা শুরুর দিকে প্রথমেই আমরা যে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয় সেটি হলো কি নিয়ে ব্যবসা করব সেটি বুঝতে পারি না। তাই আজকে আমি আপনাদের কিছু লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব। 

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার তালিকা
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার তালিকা

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া গুলো আমি অনলাইনে বিভিন্ন বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করেছি। ব্যবসাগুলো করে বর্তমান সময়ে আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন।

তাই আপনি যদি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া খুঁজতে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি (Currently the most profitable business) আপনার জন্য অনেক উপকারে আসবে। তাই ধৈর্য ধরে সম্পুর্ন পোস্টটি পড়বেন।

অবশ্যই দেখবেন: 



অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসার আইডিয়া:- (Online related buisness idea)

এই সভ্যতা ক্রমেই অনলাইন নির্ভর হয়ে পড়ছে৷ মানুষ তাদের নিত্যদিনের কাজ-কর্ম গুলোকে অনলাইনে নিয়ে এসেছে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বাড়ছে মানুষের আনাগোনা এবং তার সাথে বাড়ছে ব্যবসার বিশাল বড় সম্ভাবনা। এখন আপনাদের অনলাইন ভিত্তিক কিছু ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব।

১) ফ্রিল্যান্সিংঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে অপরিচিত এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। আপনার কোন দক্ষতাকে বিক্রি করে টাকা আয় করাই ফ্রিল্যান্সিং। এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে সারাবিশ্বের মানুষের কাছেই আপনি আপনার সেই দক্ষতা দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন যেহেতু এটি পুরোই অনলাইন ভিত্তিক। মজার ব্যাপার হলো এই ব্যবসায় আপনাকে কোন টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না তবে কোটি টাকার সম্ভাবনা রয়েছে এই ব্যবসায়। 

২) ব্লগিং:- নিজের বা অন্য কারো ওয়েবসাইটে কোন বিষয় নিয়ে লিখালিখি করাই হলো ব্লগিং। এই যে আপনি এই লিখাটি একটি ব্লগে পড়ছেন। এবং আমি এই ব্লগে লিখালিখি করি। আপনি খেয়াল করে দেখবেন আমার এই ব্লগে কিছু এড দেখানো হচ্ছে আপনাকে যা থেকে আমি ইনকাম করে থাকি। এড ছাড়াও আরো অনেক উপায়ে একটি ব্লগ থেকে ইনকাম করা যায়।

৩) ইউটিউব:- বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হলে ইউটিউব। ইউটিউবে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষ ভিডিও দেখছে এবং নানা ভিডিও শেয়ার করছে। ইউটিউবের এই জনপ্রিয়তা আমাদেরকে ইনকামের এক বিশাল সুযোগ করে দিয়েছে। আপনি চাইলে আজকেই একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড শুরু করে দিতে পারেন। ইউটিউব থেকে অনেক অনেক উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন। এমন অনেক ইউটিউব চ্যানেল আছে যেগুলো রীতিমতো একটি ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশেও এমন অনেক ইউটিউবার আছেন যারা ইউটিউবে ভিডিও দিয়েই অনেক টাকা আয় করছে। 

৪) ড্রপশিপিং:- বর্তমান বিশ্বে একটি জনপ্রিয় এবং প্রোফিটেবল অনলাইন বিজনেস হলো ড্রপশিপিং। ড্রপশিপিং অন্যসব ব্যবসার মতোই শুধু পার্থক্য হলো আপনি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ব্যবসা করতে পারেন ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে। এ নিয়ে বিস্তারিত পোস্ট আছে আমাদের এই সাইটে৷ 

৫) ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট:- দুনিয়া যত অনলাইন ভিত্তিক হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষের আনাগোনা তত বাড়ছে। মানুষ তাদের সোশ্যাল প্রোফাইল গুলো বিজনেস কিংবা নিজেদের পার্সোনাল ব্র্যান্ডিংয়ের কাজে লাগাচ্ছে। বড় বড় সেলিব্রেটি কিংবা কোম্পানি গুলো তাদের সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলো ম্যানেজ করার জন্য একজন লোক নিয়োগ দেই। যে প্রতিনিয়ত সবার মেসেজের উত্তর দিবে এবং পোস্ট করবে। তাদেরকে ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট বলে। আপনি চাইলে এ্যাজেন্সি হয়েও ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট সার্ভিস দিতে পারেন আর না হলে অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতেও ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্টের প্রচুর কাজ রয়েছে। 

৬) এফ-কমার্স:- একটা সময় আপনার কোন কিছু বিক্রি করতে হলে একটি দোকান নিতে হতো এবং দোকানকে সুন্দর করে সাজাতে হতো। কিন্তু এখন আপনি কোন দোকান ছাড়াই আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন ফেসবুকের মাধ্যমে। ফেসবুক কেন্দ্রীক ব্যবসা গুলোকে বলা হয় এফ-কমার্স। আপনি আপনার যেকোন পণ্য বা সার্ভিস নিয়ে আজই শুরু করে দিতে পারেন এফ কমার্স বিজনেস শুধু মাত্র একটি ফেসবুক পেজ খুলে। যেহেতু ফেসবুক মানুষ বেশি ব্যবহার করে সেহেতু আপনার বিক্রির সম্ভাবনা বেশি। 

৭) অনলাইন কোর্স:- করোনা এবং লকডাউনের প্রভাবে আমাদের পড়াশোনাও এখন অনলাইন কেন্দ্রীক হয়ে পড়েছে। তাই অনলাইনে কোর্স করিয়েও অনেক জন লাখ লাখ টাকা আয় করে ফেলছে। আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষ হন তাহলে যে বিষয়ে আপনিও অনলাইন কোর্স করিয়ে ভালো অংকের টাকা আয় করতে পারবেন। 

৮) মোবাইল এ্যাপ :- আপনি প্রতিদিন কতগুলো মোবাইল এ্যাপ ব্যবহার করেন? অনেক এ্যাপই ব্যবহার করেন অনেক কাজের জন্য। আপনার ব্যবহারের জন্য ঐ এ্যাপ নির্মাতা কিন্তু কিছু টাকা আয় করছে। এভাবে আপনিও চাইলে আপনার নিজের অ্যাপ বানিয়ে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। 

খাবারের ব্যাবসার আইডিয়া (Food buisness idea)

পৃথিবী যতই উন্নত হোক না কেন খাবারের চাহিদা কখনও কমবে না। আপনি চিন্তা করুন এমন কোন দিন আছে যেদিন আপনি খাবার খাননি? হয়ত নেই। খাবারের চাহিদা যেমন এত বেশি তাহলে খাবারে সাথে যুক্ত ব্যবসা গুলোরও চাহিদা অনেক বেশি। চলুন এখন আপনাদের কিছু খাবারের ব্যবসার আইডিয়া দিই।

রেস্টুরেন্ট ব্যাবসা:- বর্তমান শহরে আমরা শহরের সব জায়গায়ই রেস্টুরেন্ট দেখি। অনেকে কম বেশি রেস্টুরেন্টে যাইও। যেখানে অনেক বেশি মানুষের সমাগম হয় সেখানে আপনি চাইলে রেস্টুরেন্ট দিতে পারেন। একটি রেস্টুরেন্টের জনপ্রিয়তা তার অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য এবং খাবারের মানের উপর নির্ভর করে। তাই যদি রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে এ দুটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন। 

হোটেল:- হোটেল বলতে বুঝানো হচ্ছে খুব সাধারণ খাবার দোকান৷ যেখানে নাস্তা এবং ভাত অল্প দামে পাওয়া যায়। রেস্টুরেন্টের খাবার তুলনামূলক দাম বেশি হওয়ায় সবাই সেখানে যায় না বেশিরভাগ মানুষই সাধারণ কোন খাবার হোটেল থেকে খাবার নেই। আপনিও এমন একটি খাবার হোটেল দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। খাবারের দোকান দেওয়ার সময় মাথায় রাখবেন দোকানটি যেন জনবহুল জায়গায় হয়৷ 

ব্রেকারি:- ব্রেকারি ব্যবসা বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় একটি ব্যবসা হয়ে দাড়িয়েছে। আমাদের নাস্তার টেবিলে প্রতিদিনই কম বেশি ব্রেকারি আইটেম থাকে। ব্রেকারি ব্যবসায় ইনভেস্টমেন্ট তুলনামূলক বেশি। যদিও বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে ব্রেকারি আইটেম বিক্রি করে ভালোই আয় করছে। 

কফি শপঃ- চা বা কফি সব সময়ই আমাদের প্রিয় ছিল। অবসরে চা কফি আমরা সবাই খায়। এবং রাস্তা ঘাটে হাজারো কাজের চাপ এবং ব্যাস্ততার ফাঁকে মানুষ এক মুঠো প্রশান্তির জন্য আসে কফি শপে চা বা কফির কাপে চুমুক দিতে। বর্তমানে শহর এবং জনবহুল এলাকায় প্রচুর চাহিদা আছে কফি শপের। তুলনামূলক কম ইনভেস্টমেন্ট দিয়েই শুরু করতে পারবেন এই ব্যাবসা। 

জুসের দোকান:- তীব্র গরমের দিনে রাস্তায় মানুষের নাজেহাল অবস্থা হয়। সে সময় এক গ্লাস ফলের জুস যেনো অমৃতের মতো মনে হয়। তাই রাস্তার পাশে ছোট ছোট অনেক জুসের দোকান হয়েছে। যেখানে পাওয়া যায় বিভিন্ন ফলের বিভিন্ন রমক জুস। সুস্বাদু এবং কম দামের কারণে প্রায় সবাই খেতে চায় জুস। আপনি খুব অল্প ইনভেস্টমেন্ট দিয়েই নিজের জুসের দোকান দিতে পারেন। জনবহুল এলাকায় জুসের দোকান দিলে খুব ভালো মুনাফার সম্ভাবনা থাকে। 

আইসক্রিমের দোকান:- গরমকাল বা শীতকাল যেকোন সময়ই আইসক্রিমের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এটি এমন একটি খাবার যা সবারই পছন্দ। আইসক্রিমের দোকান দিতে শুধু একটি ফ্রিজ এবং আইসক্রিম থাকলেই যথেষ্ট। এবং মজার ব্যাপার হলো আইসক্রিমের দোকান গুলো সহজেই মুভ করা যায় তাই যেকোন জনবহুল এলাকা কিংবা মেলা বা স্কুল কলেহের সামনে দাড়িয়ে আইসক্রিম বিক্রি করা যায়। 

খাবার ডেলিভারি:- শুধু কি খাবার তৈরি করে বিক্রি করাই বিজনেস? না খাবার বিক্রিতা থেকে সেই খাবার ক্রেতার কাছে পৌছে দেওয়াও এক প্রকার বিজনেস এবং খুবই লাভজনক একটি বিজনেস। মানুষ চাই ঘরে বসেই সব নামী দামী রেষ্টুরেন্টের খাবার উপভোগ করতে। তাই আপনি সেই সব মানুষ থেকে খাবারের অর্ডার নিয়ে সেই খাবার কিনে ক্রেতা পর্যন্ত পৌঁছে দিবেন। মজার ব্যাপার হলো আপনাকে খাবার তৈরি বা খাবারের মান নিয়ে ভাবতে হবে না এি ব্যাবসায়। আপনি শুধু ডেলিভারি করে দিবেন। 

ফুড কার্ট:- ফুড কার্ট এক ধরনের ভ্রাম্যমাণ রেস্তোরাঁ। একটি সাধারণ রেষ্টুরেন্টে যেমন খাবার তৈরি হয় তেমনি ফুড কার্টেও হয় কিন্তু ফূড কার্টের সব কিছু হয় একটি গাড়ির মধ্যে। যার ফলে এটি সহজেই সব জায়গায় মুভ করা যায়। এটিতে মজার বিষয় হলো আপনি চাইলেই বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা মেলায় যেখানে লোকজনের সমাগম বেশি হবে সেখানে গিয়ে খাবার বিক্রি করতে পারেন। 

কাঁচা বাজার ডেলিভারি:- আমাদের শহরে বেশিরভাগ মানুষই ব্যস্ত। তাদের ব্যস্ততা এতটাই যে বাজারে গিয়ে কাঁচা বাজার টুকু করার সময়ও তারা পায় না। তাদের সুবিধার জন্য আপনি চাইলে কাঁচা বাজার ডেলিভারি সার্ভিস দিতে পারেন তাদেরকে। তারা তাদের কি কি বাজার লাগবে তার লিস্ট আপনাকে দিয়ে দিবে আপনি তাদের ঘরে ঘরে বাজার পৌঁছে দিবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেনো বাজার একদম ফ্রেশ থাকে যদি কোন রকম সমস্যা থাকে তাহলে কাস্টমার আপনাকে আর বিশ্বাস করবে না। খব অল্প ইনভেস্টমেন্টে এই ব্যবসাটি আপনি আজই শুরু করতে পারেন। 

আরও দেখতে পারেন: 

টেকনোলজি ব্যবসা আইডিয়া (Technology buisness idea)

টেকনোলজি আজকাল আমাদের জীবনের সাথে জড়িত একটি বিষয়। আমাদের জীবনের এমন কোন মূহুর্ত পাওয়া যাবে না যখন আমরা টেকনোলজি ব্যবহার করছি না।

যেহেতু টেকনোলজির চাহিদা বেড়েছে তাই একে ঘিরে ব্যবসার সম্ভাবনাও বেড়েছে। এখন আমরা দেখব কিছু টেকনোলজিক্যাল ডিভাইস রিলেটেড ব্যবসার আইডিয়া। 

মোবাইলের ব্যবসা:- মোবাইল এমন একটি টেকনোলজিক্যাল ডিভাইস যা আমাদের সবার কাছেই আছে। বর্তমান বিশ্বে মোবাইল নেই এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। তাই আপনি চাইলে মোবাইল ফোনের ব্যবসা করতে পারেন। যেহেতু সবারই এটি দরকার তাই বাজারে ভালো চাহিদাও আছে এটির। 

মোবাইল সার্ভিসিং:- মোবাইলে মানুষের কত কত জরুরি ডেটা থাকে। যদি কোন মোবাইল নষ্ট হয়ে যায় তাহলে হয়ত চিরতরে চরে যেতে পারে সেসব ডেটা। ঐ সব ডেটা এবং নতুন মোবাইল কেনার খরচের কথা চিন্তা করে অনেকেই মোবাইল নষ্ট হওয়ার পরে সার্ভিসিং করাই। এসব মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকান গুলো বর্তমানে খুব ভালো ব্যবসা করছে। আপনি চাইলে নিজে মোবাইল সার্ভিসিং শিখে কিংবা সার্ভিসিং জানে এমন কাউকে রেখে একটি মোবাইল সার্ভিসং দোকান দিতে পারেন। 

কম্পিউটারের ব্যবসা:- মানুষের যে শুধু মোবাইল দরকার তা না মোবাইলের পাশাপাশি দরকার হচ্ছে কম্পিউটারেরও। কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বাজারে প্রচুর দামে বিক্রি হয় তাই এই ব্যবসায় ভালো প্রফিটও হয়৷ কিন্তু এসব ব্যবসায় ইনভেস্টও করতে হয় প্রচুর। 

একসোসরিজ ব্যবসা:- মোবাইল বা কম্পিউটারের পাশাপাশি এসব ডিভাইস অপরেট করার জন্য আমাদের আরো অনেক প্রকার একসোসরিজ দরকার হয় যেমন:- মোবাইলের কাভার, চার্জার, হেড ফোন, কি-বোর্ড, মাউস, স্পিকার ইত্যাদি। এসব জিনিস সবারই কম বেশি দরকার হয় এবং মার্কেটে ভালো ডিমান্ড আছে। তাই আপনি চাইলে এসব একসোসরিজের দোকান দিতে পারেন। 

সাইবার ক্যাফে:- আমাদের জীবনে আমরা কোন না কোন দিন সাইবার ক্যাফেতে গিয়েছিলই। সাইবার ক্যাফে গুলো আমাদের নানা রকমের ডিজিটাল সার্ভিস প্রোভাইড করে থাকেন যেমন:- ফটোকপি করা, প্রিন্ট আউট, টাইপিং ইত্যাদি। আপনি চিন্তা করে দেখুনতো মাসে কয়বার আপনার থেকে সাইবার ক্যাফেতে যেতে হয়? এসব দোকান দিতে তেমন বেশি ইনভেস্টমেন্টও দরকার হয় না। কিন্তু কম্পিউটার স্কিল দরকার হয়। 

মোবাইল রিচার্জ ব্যবসা:- এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং লাভজনক একটি ব্যবসা৷ খুবই ডিমান্ডিং ব্যবসা এটি। আমাদের সবারই মোবাইল রিসার্চ, বিকাশ/নগদ থেকে টাকা উঠানোর মতো সার্ভিস লাগে। দিনে কয়েকবারই আমরা মোবাইল রিচার্জের দোকানে যাই। সুতরাং বুঝতেই পারছেন কেমন প্রোফিটেবল হতে পারে এই ব্যাবসা। 

 পুরোনো ডিভাইসের ব্যবসা:- সবাই নতুন ডিভাইস কিনে না কারণ সবার সেই সামর্থ্য থাকে না৷ অনেকেই পুরোনো ডিভাইস বিক্রিও করে। আপনি পুরোনো ডিভাইস গুলো কিনে নিয়ে সেগুলো আবার বিক্রি করতে পারেন। এসব পুরোনো ডিভাইস বিক্রির দোকানগুলোও ভালো চলছে বর্তমানে। 

হোম সার্ভিস বিজনেস আইডিয়া (Home service buisness idea)

আধুনিক দুনিয়া ব্যস্ত মানুষ। এই ব্যাস্ততাকে কেন্দ্র করে ক্রমেই বেড়ে উঠছে হোম সার্ভিস বিজনেস গুলো। চলুন এখন জেনে আসি কয়েকটি হোম সার্ভিস বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে। 

গার্ডেন ডিজাইন:- বাগান করতে কেই না ভালোবাসে বলেন? সবাই চায় তার বাসার সামনে একটি সুন্দর সুসজ্জিত বাগান থাকুক। কিন্তু বাগান দেখতে যতটা সুন্দর তেমনি বাগান করার জন্যও দরকার অনেক পরিশ্রম এবং পরিচর্যার। কিন্তু ব্যাস্ততার কারণে সবাই বাগানে সময় দিতে পারে না। তাই আপনি চাইলে কিছু লোক নিয়ে বাগান তৈরির সার্ভিস দিতে পারেন। তার জন্যে বাগান পরিচর্যার সম্পর্কে উপযুক্ত জ্ঞান থাকতে হবে আপনার। মজার বিষয় হলো খুব অল্প ইনভেস্টমেন্টে আপনি এই ব্যাবসা শুরু করতে পারেন। এবং যারা সত্যিকার অর্থেই বাগান পছন্দ করে তাদের জন্যতো এটি আরো মজাদার কাজ হবে।

বাড়ি-ঘর পরিষ্কার:- অনেকের কাছে বাড়ি-ঘর পরিষ্কার অনেক কষ্টদায়ক এবং ঝামেলার কাজ মনে হয় এবং অনেকেই তো বাড়ি-ঘর পরিষ্কারের সময়ই পায় না। কিন্তু দিন শেষে একটি পরিষ্কার এবং পরিপাটি বাড়ি সকলেরই দরকার। তাই আপনি কিছু দক্ষ লোক নিয়ে বাড়ি-ঘর পরিষ্কারের সার্ভিস দিতে পারেন। 

ইন্টোরিউর ডিজাইন:- বর্তমানে মানুষ বাসা বাড়িকে সুন্দর করার জন্য ভেতরে নানা রকমের ডিজাইন করে থাকে। এটিই মূলত ইন্টোরিউর ডিজাইন। আপনি কয়েকজন দক্ষ মিস্ত্রি এবং ডিজাইনার নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি ক্লাইন্টদের বিভিন্ন ডিজাইনের ছবি দেখাবেন এবং তারা যেটা পছন্দ করবে সেটা মিস্ত্রির দিয়ে করিয়ে নিবেন। 

কৃষিভিত্তিক ব্যবসার আইডিয়া:- (Agricultural Buisness idea)

বাংলাদেশ একটি কৃষি নির্ভর দেশ। এদেশের মাটি এবং পরিবেশ কৃষির জন্য অত্যন্ত উপযোগী তাই কৃষিভিত্তিক ব্যবসা গুলোর ভালো সম্ভাবনা রয়েছে এদেশে। চলুন এবার জেনে নিই কিছু কৃষিভিত্তিক বিজনেস আইডিয়া। 

ব্রয়লার মুরগী পালন:- ব্রয়লার মুরগী চাহিদা বর্তমানে প্রচুর রয়েছে। তবে মুরগীর দাম উঠানামা করায় অনেক সময় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় ব্যবসায়ীদের। তাই মার্কেট সম্পর্কে ভালো ভাবে জেনে তবেই এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। যদি আপনার কোন স্পেসিফিক ক্লাইন্ট থাকে যারা আপনার থেকে সব সময়ই মুরগী নিবে তাহলে আপনি প্রচুর লাভবান হতে পারবেন এই ব্যবসায়। 

লেয়ার মুরগী পালন:- ডিম উৎপাদনের জন্য লেয়ার মুরগী পালন খুব ভালো একটি পরিকল্পনা। খুব অল্প পরিসরে অল্প বিনিয়োগে শুরু করে আস্তে আস্তে ব্যবসার পরিধি বাড়ানো যায়।

গরু মোটাতাজাকরণ ব্যবসা:- গরুর মাংসের ব্যাপক চাহিদা আছে আমাদের দেশে সেই চাহিদাকে কেন্দ্র করেই গরু মোটাতাজাকরণের ব্যবসা প্রচুর সম্ভাবনাময় হয়ে উঠেছে। মূলত কম সময়ের জন্য গরু কিনে মোটাতাজা করে পুনরায় বিক্রি করাই হরো এই ব্যবসা। 

ডেইরি ফার্ম:- গরুর মাংসের পাশাপাশি গরুর দুধের চাহিদাও কম নয়। ডেইরি ফার্মে গরুর পরিচর্চা করে গরুর দুধ বাজারে বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা লাভ করা যায়। ডেইরি ফার্মের জন্য পরিবেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তাই সঠিক পরিবেশে ফার্ম করতে হবে৷ 

মাছ ও হাঁস চাষ:- অধিক মুনাফা এবং কম ইনভেস্টমেন্টের এর একটি ব্যবসা হলো মাছ ও হাঁস পালন৷ একসাথে দুটিই পালন করা যায়। পুকুরে মাছ চাষ করবেন তার উপরে হাঁসের ঘর তৈরি করে হাঁস পালন করবেন। হাঁসের বৃষ্টা হবে মাছের খাদ্য আবার হাঁস যখন পানিতে চলাচল করবে তখন পানির অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়বে। এভাবেই এক সাথে দুটিই চাষ করতে পারবেন আপনি। 

মাছের ঘের:- বর্তমানে বাংলাদেশের তরুণদের কাছে একটি জনপ্রিয় ব্যবসা হয়ে দাড়িয়েছে মাছের ঘের ব্যবসা। সাধারণত অগভীর জলাশয়ে বিভিন্ন রকমের মাছ চাষই মাছের ঘের। অপ্রয়োজনীয় জমিতে অগভীর জলাশয় তৈরি করে সেখানে মাছ চাষ করা হয়। এই ব্যবসায় প্রচুর দক্ষতা এবং বুদ্ধি দরকার হয় তাই দক্ষতা এবং বুদ্ধিকেই এই ব্যবসার প্রধান মূলধন বলে। 

মাছের খাদ্য তৈরি:- যেহেতু মাছ চাষের ব্যবসা জনপ্রিয় হচ্ছে তাই মাছের খাদ্যের চাহিদাও দিন দিন বাড়ছে। আপনি মাছের খাদ্য তৈরি করে তা বিক্রিও করতে পারেন না হয় নিজেই মাছের ঘের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

ছাগল পালন:- শহরে তেমন প্রচলিত না হলেও গ্রামে প্রচুর জনপ্রিয় এই ছাগল পালন ব্যবসা। ধারণা করা হয় আপনি যদি বছরে ১০০ ছাগল পালন করেন তাহলে আপনি ২৫ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন আপনার যাবতীয় খরচ বাদ দিয়েই প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা প্রফিট থাকবে। অনেকেই এই ব্যবসার সাথে একদম অপরিচিত। দক্ষতা ছাড়া এই ব্যবসায় আসা উচিত নয়। 

কোয়েল পালন:- আপনি যদি অল্প বিনিয়োগ এবং অল্প সময়ে লাভ করা যায় এমন কোন ব্যবসার আইডিয়া খোঁজেন তাহলে কোয়েল পালন ব্যবসা আপনার জন্য। একটি ছোট গৃহপালিত পাখি হলো কোয়েল। খুব অল্প দিনে বড় হয়ে ডিম দেওয়া শুরু করে কোয়েল। বছরে ২৫০-২৬০ টির মতো ডিম দিয়ে থাকে একটি কোয়েল। খুব অল্প ইনভেস্টমেন্টেই শুরু করে দিতে পারেন এই ব্যবসা। 

মৌমাছি পালন:- মধুর রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যগুণ এবং উপকারীতা।  তাই সকলের কাছেই মধুর চাহিদা রয়েছে। মৌমাছি পালন করে তা থেকে মধু নিয়ে বিক্রি করা প্রচুর লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। আমাদের দেশে সাধারণত পাহাড়ি মৌমাছি, ভারতীয় মৌমাছি এবং ক্ষুদে মৌমাছি পাওয়া যায়। গড়ে ১০০ গ্রাম মধূ পাওয়া যায় ক্ষুদে মৌমাছির মৌচাক থেকে, ৪ কেজির মতো মধু পাওয়া যায় ভারতীয় মৌমাছির মৌচাক থেকে। আবার পাহড়ী মৌমাছির মৌচাক থেকে প্রায় ১০ কেজির মতো মধু পাওয়া যায়। কিন্তু পাহাড়ি মৌমাছি বাক্স বন্ধি করে পালন করা যায় না। 

মাশরুম চাষ:- বাংলাদেশ আস্তে আস্তে মাশরুমের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বাজারে সবচেয়ে দামী সবজি এখন মাশরুম। সুস্বাদু এবং প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি সবজি হলো মাশরুম। তাই সবার এতো প্রিয় হয়ে উঠেছে। অন্যান্য সবজির মতো সহজে পোকা আসে না বা পঁচে যায় না মাশরুম। মাশরুম চাষ তাই হতে পারে একটি লাভজনক ব্যবসা।

কবুতর খামার:- অন্য কাজের পাশাপাশি আপনাকে বাড়তি কিছু আয়ের সুযোগ করে দিবে কবুতরের খামার। অনেকের শখ থাকে কবুতর পালন। তারা চাইলে ছাদে বা অন্য কোন জায়গায় ছোটখাটো করে কবুতরের খামার করে অবসরে তার পরিচর্চা করতে পারে। এই শখই এক সময় তার আয়ের উৎস হয়ে পড়বে। 

খরগোশ পালন:- অল্প ইনভেস্টমেন্টের ভালো আরেকটি ব্যবসা হলো খরগোশ পালন। আমাদের দেশের মানুষদের কাছে খরগোশ একটি সৌখিন প্রাণী। অনেকেই শখের বসে বাসায় খরগোশ পালন করে। আপনি ছাদে, ঘরের কোণে বা পতিত জমিতে এই খরগোশ পালন শুরু করতে পারেন। তেমন বেশি ইনভেস্টমেন্ট না করে অল্প ইনভেস্টেই খরগোশ পালন শুরু করে দিতে পারেন। 

সবজি চাষ:- প্রতিদিন আমাদের খাবারের টেবিলে একটা না একটা সবজিতো থাকেই৷ প্রত্যেক মানুষের কাছেই সবজির প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আপনি আপনার ঘরের আশের পাশের পতিত জমিতে সবজি চাষ করে নিজের চাহিদা মিঠিয়ে বাজারে বিক্রি করতে পারেন। আমাদের দেশের মাটি উর্বর হওয়ায় সবজি চাষের জন্য উপযোগী। তাই সবজি চাষ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়ী একটি ব্যবসা হতে পারে। সবজি চাষের ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে আগাম সবজির চাষ করতে হবে। মানে আপনি যে সবজি চাষ করবেন তার সরবরাহ বাড়ার আগেই আপনাকে বাজারে যোগান দিতে হবে তবেই আপনি ভালো লাভ করতে পারবেন৷ তা নাহলে বাজারে সরবরাহ বেড়ে গেলে সবজির দাম কমে যাবে।

ফুল চাষ:-  ফুল ভালোবাসে না এমন মানুষ পৃথিবীতে খুব কমই আছে। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ ফুল বিক্রি হয়। বিভিন্ন জাতীয় দিবস গুলোতেতো আছেই ফুলের চাহিদা প্রতিদিন তো নানা বিয়ে বা অনুষ্ঠান হচ্ছেই তাহলে বুঝতেই পারছেন কেমন চাহিদা আছে ফুলের? ফুলের চাস করতে অনেকেই পছন্দ করে অনেকেই শখ করে ঘরের আশেপাশে ফুলের চাষ করে। আপনিও চাইলে অল্প টাকা বিনিয়োগ করে নিজের পছন্দের ফুল গুলোর চাষ শুরু করে দিতে পারেন৷ 

অন্যান্য ব্যবসার আইডিয়া (Online buisness idea)

ওয়েডিং ফটোগ্রাফি:- আমাদের মধ্যে এমন অনেক জন আছেন যারা ছবি তুলতে অনেক ভালোবাসে। ছবি তুলাই তাদের শখ। বর্তমানে এই ছবি তোলাও একটি ব্যবসা হয়ে দাড়িয়েছে যা থেকে অনেকেই ভালো আয় করছে। আমাদের দেশে প্রতিনিয়তই কোন না কোন বিয়ে বা অনুষ্ঠান হচ্ছে সেসব অন্ষ্ঠানের মূহুর্ত গুলোকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ওয়েডিং ফটোগ্রাফারদের হায়ার করে ছবি তোলানো হয়। আপনি যদি ফটোগ্রাফি ভালো পারেন তাহলে কিছু স্যাম্পল ফটোগ্রাফি করে আজই শুরু করতে পারেন ওয়েডিং ফটোগ্রাফির বিজনেস। 

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট:- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট তরুনদের কাছে আরেকটি জনপ্রিয় ব্যবসা। প্রতিনিয়তই নানা অনুষ্ঠান হচ্ছে সেসব অনুষ্ঠানকে আর্কষণীয় করার জন্যে প্রয়োজন হচ্ছে সাজসজ্জার। আর সেসব সাজসজ্জার কাজ করে থাকে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টরা। আপনি নানা ধরনের স্যাম্পল দেখাবেন এবং ক্লায়েন্টের পছন্দের স্যাম্পল অনুযায়ী সাজাবেন। সাজানোর যাবতীয় উপকরণ আগেই কিনে রাখতে হবে আপনাকে এবং ঐ সব উপকরণ আপনি বার বার ব্যবহার করতে পারবেন যার জন্য এই ব্যবসাটিতে মুনাফা অনেক বেশি। 

বিবাহের পোশাক ভাড়া দেওয়া:- বিবাহের জন্য যেসব পোশাক ব্যবহার করা হয় সেগুলো অনেক ভারী পোশাক যা অন্য কোন সময় ব্যবহার করা যায় এবং ঐ সব পোশাকের দামও অনেক বেশি। তাই অনেকেই বিবাহের পোশাক ভাড়া নেয়। এই বিবাহের পোশাক ভাড়া দেওয়ার ব্যবসাটিও লাভবান হতে পারে। আপনি নানা ধরণের বিবাহের পোশাক এনে তা সাজিয়ে রাখবেন কাস্টমার পছন্দের পোশাকটি ভাড়া দিয়ে নিয়ে যাবে। আবার আপনি ওয়াশ করে এই পোশাক ভাড়া দিতে পারবেন। ইনভেস্ট একবার করলেও ইনকাম বার বার হবে। উপযুক্ত মার্কেটিং এই ব্যবসাকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে।

শেষ কথা,

চাকরি মানেই হলো অন্যের দাসত্ব করা। যত বড় চাকরিই করুন না কেন সে কারো না কারো অধীনে থাকে। কিন্তু ব্যবসা মানুষকে মুক্তি দেয়, নিজের স্বাধীনতা দেয়। বর্তমানে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মানুষকে বাঁচাতে পারে ব্যবসা। আর কোন ব্যবসাই ছোট না। সৎ ভাবে টাকা আয় করা অনেক মহত্বের বিষয়। তাই কখনোই কোন ব্যবসাকে ছোট মনে করবেন না।

একটি ব্যবসার উন্নয়নের পিছনে বেশিরভাগ ভূমিকা থাকে মার্কেটিংয়ের। আপনি ক্রেতাকে কিভাবে আপনার পণ্যের প্রতি আর্কষিত করবেন সেটা আপনাকেই বের করে নিতে হবে।

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই ক্রেতার কাছে পৌঁছে যাওয়া যাচ্ছে। তাই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোকে প্রোপারলি ব্যবহার করতে শিখুন।

আজকের এই পোস্টে আপনাদের কিছু ইউনিক এবং লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আপনি কোন ব্যবসাটি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা অবশ্যই কমেন্ট করবেন।

যদি বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা পোস্টটি ভালো লাগে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে তাদের উপকার করুন। ধন্যবাদ এতক্ষণ ধৈর্য ধরে পোস্টটি পড়ার জন্য।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top