টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩ (১১টি সহজ উপায়)

বাংলাদেশের অনলাইনে ইনকাম আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা তারা এই পোষ্টের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে (Easy way to earn money in Bangladesh) বিস্তারিত জানতে পারবে।

টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। কিন্তু সেই মাধ্যমগুলো থেকে যে মাধ্যমগুলো ২০২৩ সালে ভালো লাভজনক বা ভবিষ্যতে ভালো লাভজনক হবে এই উপায়গুলো নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে।

আশা করি আপনি যদি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩ অনুসন্ধান করে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার কাজে আসবে। আমরা খুব সময় নিয়ে অন্যান্য ব্লগ সাইট ঘাঁটাঘাটি করে এই আর্টিকেলটি তৈরি করেছি।

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে আর্টিকেলের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ে লাভজনক কাজ গুলি সংযুক্ত করা হয়েছে। আপনি এই কাজগুলো থেকে একটি কাজ ভালোভাবে শিখলেই, আমি আশাবাদী আপনি খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার জন্য আরও পোস্ট:



০১. নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় (Money Earn From Website)

ওয়েবসাইট তরে করে ইনকাম করার মাধ্যমটি এখন খুবই জনপ্রিয়। বাংলাদেশে আমার পরিচিত অনেকেই শুধুমাত্র ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রত্যেক মাসে কয়েক লক্ষ টাকা ইনকাম করে আসতেছে।

ওয়েবসাইট ইনকামটা প্যাসিভ ইনকাম হয়। এই ইনকামে কিন্তু অনেক রিলাক্স ভাব রয়েছে। আপনি একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে ভালো পজিশনে নিতে পারলে, আপনি ঘুমালেও কিন্তু আপনার ইনকাম অফ থাকবে না। মজার কথা হলো, আপনি ঘুমালেও আপনার ইনকাম চলমান থাকবে।

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য তেমন বেশি একটা টাকা খরচ হয় না। আপনি দুই থেকে তিন হাজার টাকার মধ্যে একটি ওয়েবসাইট খুব ভালোভাবে তৈরি করতে পারবেন। তবে ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে বেশ কিছু বিষয় খুব ভালোভাবে জানতে হয়। ওই বিষয়গুলো আপনাকে জেনে তারপরে ওয়েবসাইট নিয়ে আগাতে হবে।

০২. ইউটিউব থেকে টাকা আয় (Earn From YouTube)

একটা সময় মানুষ বিশ্বাস করত না যে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা সবাই জানি যে ইউটিউব থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। আপনি যদি একটি ইউটিউব চ্যানেলকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন, তাহলে আপনার চাকরি না করলেও চলবে।

আমার পরিচিত অনেকে রয়েছে যারা ইউটিউবে ফুল টাইম কাজ করে থাকে। এবং তারা ইউটিউব থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে থাকে। এজন্য আমি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ইউটিউব থেকে আয় সংযুক্ত করেছি।

তবে বাংলাদেশ ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন। ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন পাওয়ার পূর্বে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের দেওয়া শর্ত পূরণ করতে হবে। তবে youtube চ্যানেলে মনিটাইজেশন আসবে অর্থাৎ অ্যাড দেখানো হবে।

আপনার ইউটিউব ভিডিওর মধ্যে যখন অ্যাড/বিজ্ঞাপন দেখানো হবে, তারপর থেকে আপনার ইনকাম শুরু হবে।

 youtube চ্যানেল মনিটাইজেশনের শর্ত হলোঃ

  1. গত এক বছরের মধ্যে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হতে হবে।
  2. গত এক বছরের মধ্যে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
  3. Youtube এর নিয়ম নীতি অনুযায়ী ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন পাওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে।

৩. গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে সহজে ইনকাম (Google Adsense)

২০২৩ সালে গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে অনলাইনে ইনকাম করার মাধ্যমটি অনেক জনপ্রিয়। আমরা অনেকে গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে অনলাইন থেকে ইনকাম করে থাকি। আমার পরিচিত অনেকে গুগল এডসেন্স থেকে প্রত্যেক মাসে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করে থাকে।

Google এডসেন্স আপনি দুইটি জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন। একটি হচ্ছে আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে ও আরেকটি হচ্ছে youtube চ্যানেলে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে।

গুগল এডসেন্সের ইনকাম প্রত্যেক মাসে ২১ থেকে ২৪ তারিখের মধ্যে পাঠিয়ে থাকে। তবে তার আগে আপনাকে গুগল এডসেন্স ভেরিফিকেশন করে নিতে হবে আপনার দেওয়া ঠিকানা এবং জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে। ভেরিফিকেশন ছাড়া আপনি কোন ভাবে গুগল এডসেন্সের টাকা উত্তোলন করতে পারবেন না।

৪. ফেসবুক পেজ থেকে সহজ ইনকাম (Facebook Page)

আমরা সবাই জানি বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া অনলাইন ইনকাম করার বড় একটি মাধ্যম হিসেবে তৈরি হয়ে গিয়েছে। কারণ আমরা প্রচুর পরিমাণে লোকজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকি।

এই সুযোগটি ব্যবহার করে আপনি চাইলে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। তবে তার জন্য আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। সেই পেজে ভিডিও আপলোড করে ফেসবুক মনিটাইজেশন সিস্টেম ব্যবহার করে আপনি ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তবে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের শর্ত পূরণ করতে হবে। তারপরে আপনার ফেসবুক পেজ থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

৫. ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম (Make Money Via Freelancing)

আমরা সবাই জানি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার মাধ্যম কি বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয়। বাংলাদেশের লাখো তরুণ ফ্রিল্যান্সিং করে বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশ নিয়ে আসতেছে। যা আমাদের জন্য খুবই গর্বের বিষয়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান খুবই ভালো। দিন দিন ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশ উন্নতি করে যাচ্ছে।

ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক জনপ্রিয় কাজ রয়েছে। যেমন: গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এসইও, কনটেন্ট রাইটিং, ইত্যাদি।

ফ্রিল্যান্সিং এর এই কাজগুলো আপনি শিখে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে কাজ করতে যাওয়ার পূর্বে আপনাকে এ কাজগুলোতে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

৬. আর্টিকেল লিখে ইনকাম (Article Writting)

আপনি যদি ভালো করে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি আর্টিকেল লিখে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে অর্থ ইনকাম করতে পারবেন। একজন ভালো মানের আর্টিকেল রাইটারের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে।

এছাড়াও আপনি লোকাল বিভিন্ন বাংলাদেশের ফেসবুক গ্রুপ থেকে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ খুব ভালোভাবে জোগাড় করতে পারবেন। আমার পরিচিত অনেকে রয়েছে যারা শুধুমাত্র আর্টিকেল লিখে অনলাইন থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতেছে।

আর্টিকেল লিখতে পারলে আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে, আপনি নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে খুব ভালোভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কারণ একটি ওয়েবসাইটের মূল জিনিস হচ্ছে আর্টিকেল। ভালো আর্টিকেল হলে খুব সহজে একটি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা যায়।

৭. গ্রাফিক্স ডিজাইন (Graphic Design)

আমাদের আশেপাশে আমরা যা দেখি সকল কিছুতে গ্রাফিক্সের সমাহার। অনলাইন জগৎটা গ্রাফিক ছাড়া কল্পনা করা যায় না। মার্কেটিং থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট ডিজাইন সকল ক্ষেত্রে গ্রাফিক্সের উপস্থিতি রয়েছে। একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রচুর।

আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি অনার্সে কয়েক লক্ষ টাকা প্রত্যেক মাসে ইনকাম করতে পারবেন। একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে প্র্যাকটিস সময় দিতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন একবার ভালো পজিশন আসতে পারলে আপনাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হবে না।

৮. এসইও শিখে টাকা ইনকাম (SEO)

এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের সকল নিয়ম নীতি মেনে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো পজিশনে নিয়ে আসার প্রক্রিয়াকে এসইও বলে। অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে এসইও কাজের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে।

আরেকটা বড় সুবিধা হচ্ছে এই কাজে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এসইও ভালোভাবে শিখতে পারলে আপনি কিন্তু পারমানেন্ট চাকরি পেতে পারেন। অনলাইনে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কাজে প্রচুর পরিমাণে স্থায়ী চাকরি পাওয়া যায়।

ভালো মানের এসইও এক্সপার্টের কি পরিমান মূল্য আপনি দেখলে অবাক হয়ে যাবেন। আপনি একটু ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে একজন এসইও এক্সপার্ট প্রত্যেক ঘন্টায় কত টাকা চার্জ কাটে তা দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন। এসইও কাজটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটগুলোতে অনেক হাই ডিমান্ডে হয়ে থাকে। আপনার অভিজ্ঞতা যত বাড়তে থাকবে আপনার ইনকাম তত বাড়তে থাকবে।

৯. ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম (Video Editing)

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে বর্তমান সময়ে ভিডিও এডিটিং এর কাজের চাহিদা প্রচুর। এবং দিন দিন এই কাজের চাহিদা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এর বড় একটি কারণ হচ্ছে অনলাইনে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ভিডিও মার্কেটিং খুব বেশি পরিমাণে ব্যবহার হয়ে থাকে। ভিডিও মার্কেটিং এ প্রচুর পরিমাণে এংগেজমেন্ট পাওয়া যায় লাভ বেশি হয়।

ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করার আগে আপনাকে ভিডিও এডিটিং দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে ক্লায়েন্টকে খুশি রাখতে পারেন, তাহলে আপনার কাজের দাম দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকবে। ভিডিও এডিটিং আপনার অভিজ্ঞতা যত বাড়বে আপনি তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

১০. ডিজিটাল মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম (Digital Marketing)

বর্তমান সময়টা হচ্ছে ডিজিটালের সময়। ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে যে মার্কেটিং করা হয় তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলো হচ্ছে ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইত্যাদি।

এইসব সোশ্যাল মিডিয়াতে কোন কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিসকে প্রমোট করিয়ে দিয়ে আপনি কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং দ্বারা অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে ও ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে প্রচুর পরিমাণে ডিজিটাল মার্কেটিং জব পোস্ট হয়ে থাকে।

১১. এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম (Affiliate Marketing)

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকাম অনেক জনপ্রিয়। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম দুটি হচ্ছে নিজের ওয়েবসাইট, বা ইউটিউব চ্যানেল। আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল দ্বারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে, আপনাকে এফিলিয়েট ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইট বা আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রোডাক্টের লিংক ব্যবহার করে পণ্য বিক্রি করতে হবে। সেই পণ্য বিক্রির অর্থ থেকে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন এফিলিয়েট ওয়েবসাইট দেবে। এই প্রক্রিয়াটিকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ২০২৩ সালে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। এফিলিয়েট মার্কেটিং ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার ক্ষেত্রে অধিক জনপ্রিয়। অনেক এসইও এক্সপার্ট, গুগল এডসেন্স ওয়েবসাইট তৈরি করার পরিবর্তে এফিলিয়েট ওয়েবসাইট তৈরি করতে বলে।

শেষ কথা,

বর্তমান অনলাইনের সময়ে আপনি কেন পিছিয়ে থাকবেন। আপনিও আমাদের ওয়েবসাইটে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে পোস্টে উল্লেখিত কাজগুলির মাধ্যমে টাকা ইনকাম শুরু করে দিন।

আর আপনি যদি এই সকল কাজে কোন সমস্যায় পড়েন বা সাহায্যের প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

নিয়মিত অনলাইন ইনকাম বিষয়ক আর্টিকেল পেতে বা বাংলা ভাষায় প্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত আসতে পারেন। আমরা নিয়মিত অনলাইন ইনকাম সম্পর্কিত ও প্রযুক্তি বিষয়ক আর্টিকেল প্রকাশ করি।

2 thoughts on “টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩ (১১টি সহজ উপায়)”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top