জুম অ্যাপ কি? কিভাবে জুম আইডি খুলবো? (ব্যবহার করার নিয়ম)

আশা করি সকলেই ভালো আছেন। পোস্টের টাইটেল দেখে আপনি বুঝেই গেছেন যে আজ আমরা কথা বলবো জুম অ্যাপ কি? কিভাবে জুম আইডি খুলবো? জুম অ্যাপ কিভাবে কাজ করে? ইত্যাদি টপিকগুলো নিয়ে।

আশা করি সম্পূর্ণ লেখাটি পড়বেন।

বিশ্বে করোনা মহামারীর প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে মানুষ আগের তুলনায় আরো অনেক বেশি অনলাইন নির্ভর হয়ে পড়েছে। দৈনন্দিন কাজ সহ অফিস আদালতের কাজ অনলাইনের মাধ্যমে করা হয়েছে বা হচ্ছে।

আগে বিভিন্ন কম্পানির মিটিং গুলো স্ব-শরীরে করা হতো কিন্তুু করোনার জন্য সবাই একসাথে অফিসে যেতে পারছে না তাই অনলাইনের মাধ্যমেই মিটিং গুলো করা হয়ে থাকে।

অনলাইনে মিটিং করার অনেক গুলো প্লাটফর্ম থাকলেও যে প্লাটফর্মটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সেটি হলো সেটি হলো “Zoom ” (জুম)। গুগল মিট,হোয়াটসএপ,ফেসবুক সহ আরো অনেক মাধ্যম থাকলেও মানুষের সবচেয়ে বেশি জুম অ্যাপ ব্যবহার করে থাকে কারণ এটি অন্য সব প্লাটফর্ম গুলোর থেকে ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে।

বিভিন্ন কম্পানির মিটিং, বন্ধু-বান্ধবের আড্ডা এমনকি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাশ করানোর ক্ষেত্রে জুম অ্যাপ ব্যবহার করা থাকে। আমরা এই জুম এপ ব্যবহার করলেও হয়তো অনেকেই জানি না আসলেই “জুম অ্যাপ কি?” কিভাবে জুম আইডি খুলতে হয়?” ইত্যাদি টপিক গুলো নিয়ে।

কথা না বাড়িয়ে চলুন আমাদের মেইন টপিকে ফিরে যাই।

এছাড়াও এগুলোও দেখতে পারেন: 



জুম অ্যাপ কি

জুম অ্যাপ কি?

জুম অ্যাপ হলো একটি ক্লাউড বেজড অ্যাপ বা সফটওয়্যার যার মাধ্যমে একসাথে একাধিক মানুষ ভিডিও কল বা ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হতে পারে।

জুম অ্যাপ এর মাধ্যমে একসাথে ১০০ জন লাইভ ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সংযুক্ত হতে পারবেন।
এর একটি বিশেষ সুবিধা হলো এটিতে আইডি খোলা এবং এটি ব্যবহার করা একদম সহজ।

জুম ক্লাউড মিটিং অ্যাপ একটি অনেক এইচডি কোয়ালিটি এর লাইভ মিটিং এর সুবিধা দিয়ে থাকে।

এখানে একটি সুবিধা হলো যে সব মিটিং এ যোগ দিতে হলেই আপনাকে আইডি খুলতে হবে না। যদি আপনি অন্যদের নিয়ে একটি মিটিং শুরু করেন তাহলেই আপনার একটি আইডি লাগবে।

জুম অ্যাপ এর ইতিহাস

জুম এপ ২০১৩ সালে তাদের কর্যক্রম শুরু করলেও করোনার সময় এটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠে এবং দিন দিন এর গ্রাহক সংখ্যা আরো বেড়েই চলছে। ২০১৯ সালে জুম ব্যবহার করতো ১০ মিলিয়ন লোক কিন্তু ২০২০ সাল পর্যন্ত তা বেড়ে দাড়ায় ৩৫০ মিলিয়নে।

যদিও এর শুরুর দিকটা এত সহজ ছিলো না। জুম অ্যাপ এর প্রতিষ্ঠাতা এরিক ইউয়ান কলেজে পড়ার সময় তার গার্লফ্রেন্ডকে দেখার জন্য ১০ ঘণ্টা ট্রেন জার্নি করতে হতো। এত দূরে গিয়ে প্রতিদিন দেখে আসা যে কারোর পক্ষে সম্ভব না। কিন্তু তিনি সবসময় চাইতেন তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে বা কাছাকাছি থাকতে। তিনি ভাবতেন এমন কিছু যদি থাকতো যার মাধ্যমে দুইজন কাছাকাছি থাকতে পারতো কিংবা দেখা করতে পারতো- এই ভাবনা থেকেই তিনি অনুপ্রেরণা পান। পরবর্তীতে মাস্টার্স করার সময় ২২ বছর বয়সে তিনি বিয়ে করে ফেলেন।

তখন তিনি WebEx নামক একটি ভিডিও কনফেরেন্সিং স্টার্ট আপে জয়েন করেন এবং ২০০৭ সালে Cisco System স্টার্ট আপটিকে কিনে ফেলে। এতদিনে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট পদটি পেয়ে যান এবং এমন একটি প্রযুক্তি তৈরি করতে চান যার মাধ্যমে দুইজন একে অপরকে দেখে কথা বলতে পারবে তাও রিয়েল টাইমে।

এরিক ইউয়ান একটি স্মার্টফোন ফ্রেন্ডলি ভিডিও কনফেরেন্সিং আইডিয়া Cisco Management-কে পিচ করে এবং তারা আইডিয়াটি রিজেক্ট করে দেয়। পরবর্তীতে তিনি নিজেই আইডিয়াটি নিয়ে কাজ করেন এবং ২০১১ সালে Zoom Video Communications, Inc. প্রতিষ্ঠা করেন।

জুম অ্যাপ কিভাবে কাজ করে?

Zoom অ্যাপ মূলত এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসের মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে সাহয্য করে । যে কোনো ডিভাইস যেমন-PC, Laptop,Tablet,Iphone যেকোনো ধরনের ব্রাউজার থেকে ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ডিভাইসে সাপোর্ট করে থাকে । যে ডিভাইস থেকে কানেক্ট হতে চান সেই ডিভাইসে অ্যাপটি কালেক্ট করে ইনস্টল করতে হবে। ইনস্টল করার পর আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট করতে হবে ।

আপনি যখন কোনো নতুন মিটিং করতে চাইবেন তখন জুম অ্যাপ আপনাকে একটি লিংক তৈরি করে নিতে বলবে। আপনার তৈরি করা লিংকএি যাদের সাথে শেয়ার করবেন শুধু তারাই আপনার মিটিং এ যোগ দিতে পারবেন। আর কেউ আপনাদের মিটিং বিষয়ে জানবে না।

জুম অ্যাপ এর বৈশিষ্ট

জুম অ্যাপ এর কিছু সেরা বৈশিষ্ট আছে বলেই লোকেরা বর্তমানে ভিডিও কনফারেন্সের এর ক্ষেত্রে এই অ্যাপটি প্রচুর ব্যবহার করছেন। বর্তমান সময়ে অন্যান্য ভার্চুয়াল মিটিং এপস এর তুলনায় জুম এপ সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

Zoom এর ব্যাসিক ফ্রি প্ল্যান এর সাথে আপনি আনলিমিটেড মিটিংকে Host করতে পারবেন। এর মাধ্যমে দুজন ব্যক্তি ভিডিও এবং অডিও এর মাধ্যমে পরস্পরে সংযুক্ত হতে পারবেন এবং লাইভ ভিডিও কলিং করতে পারবেন। ফ্রি প্ল্যান ব্যবহার করলে ১০০ জন লোক একসাথে সর্বোচ্চ ৪০ মিনিটের একটি ভিডিও কনফারেন্সিং এর সাথে সংযুক্ত হতে পারবে। এসময় তারা যেকেউ চাইলে তাদের নিজের কম্পিউটার এর স্কিন বাকি সবার সাথে শেয়ার করতে পারে। আপনি চাইলে লাইভ কনফারেন্স গুলো রেকর্ড করে রাখতে পারবেন এবং পরবর্তীতে দেখতে পারবেন।

জুম অ্যাপ এর বিভিন্ন প্ল্যান এবং মূল্য

১/ Zoom basics-

এটা সম্পূর্ণ ফ্রি প্ল্যান যেখানে আপনি সর্বোচ্চ ১০০ ব্যক্তির সাথে ৪০ মিনিট পর্যন্ত মিটিং করতে পারবেন। তবে, কেবল মাত্র একজনের সাথে আনলিমিটেড সময়ের জন্য করতে পারবেন। এখানে প্রাইভেট এবং গ্রুপ চ্যাট দুটোই করতে পারবেন।

২/ Zoom Pro-

প্রো প্ল্যান এর মধ্যে আমরা বেসিক ফ্রি প্ল্যান এর প্রত্যেক ফিচারস্ অবশই পাওয়া যায় এবং তার সাথে সর্বোচ্চ মিটিং এর সময় ৪০ মিনিট থেকে বাড়িয়ে ২৪ ঘন্টার দেওয়া হয়। তবে এখানেও সর্বোচ্চ ১০০ জন অংশগ্রহণকারীরা সংযুক্ত হতে পারবেন।

৩/ Business-

এই প্ল্যান এর সাথে সর্বোচ্চ ৩০০ জন ব্যক্তিরা মিটিং এর মধ্যে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন। অন্যান্য প্ল্যান গুলোর তুলনায় এই প্ল্যানে অনেক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। যেমনঃ লার্জ মিটিং এড অন ব্যবহার করে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা ১০০০ পর্যন্ত বাড়িয়ে নিতে পারবেন। এছাড়া চাইলে মিটিং এর মধ্যে কম্পানির প্রমোশন ব্যবহার করতে পারবেন।

৪/ Large Enterprise-Read-

এখানে business plan এর প্রত্যেক ফিচারস্ গুলো দেওয়া থাকছেই এবং এর সাথে এই প্ল্যান এর ক্ষেত্রে মিটিং এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৫০০ জন লোক সংযুক্ত করা যাবে। এছাড়া, Unlimited cloud storage, Recording transcripts ইত্যাদি অন্যান্য ফিচারস্ পাবেন।

জুম অ্যাপ এর সুবিধা কি কি

বর্তমান করোনাকালীন সময় জুম সফটওয়্যার বিভিন্ন কাজে সাহায্য করছে । অনলাইন মিটিং,অনলাইন ক্লাশ,অনলাইন সেমিনার ইত্যাদি কাজ গুলো আমরা এখন জুম এপ এর মাধ্যমে করতে পারছি। নিচে এই এপের কিছু সুবিধা নিয়ে পয়েন্ট তুলে ধরার চেষ্টা করবোঃ

১/ জুম অ্যাপ কম্পিউটার,মোবাইল,ট্যাবলেট সহ সকল ধরনের ডিভাইসে সাপোর্ট করে থাকে। আপনি চাইলে যেকোনো একটা দিয়ে মিটিংএ যোগ দিতে পারবেন।

২/ ভিডিও ও অডিও মিটিং করার সুবিধা রয়েছে । মিটিং এর শিডিউল তৈরি করা যায়।

৩/ মোবাইল বা কম্পিউটারের স্কিন শেয়ার করা যায়। যার মাধ্যমে একজনের ডিভাইসের স্কিন অন্য জন দেখতে পারে।

৪/ ২জি বা ৩ জি তেও মিটিং এ করা যায় এবং এখানে পরবর্তীতে দেখার জন্য রেকর্ড করে রাখা যায়।

৫/ আপনি চাইলে কোনো টাকা খরচ না করে একদম ফ্রিতে মিটিং করতে পারবেন ।শুধু মিটিং না করে শুধু চ্যাট করারও সুবিধা রয়েছে । সেখানে বিভিন্ন ধরনের লিঙ্ক শেয়ার করা যায়।

৬/ মিটিং এর যিনি হোস্ট বা পরিচালক থাকেন তিনি মিটিং সম্পূর্ণরুপে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন যদি হোস্ট দুর্বল কানেকশন এর কারণে মিটিং থেকে থেকে লিভ নেয় তার পরও মিটিং চালু থেকে যায়।

জুম অ্যাপ এর অসুবিধা কি কি

১/ ফ্রি প্ল্যানে স্কিন রেকডিং করার সুযোগ থাকে না ।

২/ ফ্রি ভাবে মিটিং করলে ৪০ মিনিট এর বেশি সময় মিটিং করা যায় না কারণ ৪০ মিনিট মিটিং করার পর মিটিং অটোমেটিক ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

৩/ ফ্রিতে প্ল্যানে ১০০ জনের অধিক মিটিং করার কোনো সুযোগ থাকে না ।

কিভাবে জুম অ্যাপ কালেক্ট করবো

আপনি সকল ডিভাইসের জন্য জুম অ্যাপ কালেক্ট করতে পারবেন।যেমন, android, Windows বা iOS ইত্যাদি।

-আপনি যদি আপনার কম্পিউটার বা পিসির জন্য জুম কালেক্ট করতে চান তাহলে এই লিংকে যেতে হবে – https://zoom.us/download.

-যদি আপনি নিজের অ্যাপল ডিভাইসের জন্য জুম কালেক্ট করতে চান তাহলে Apple Store এ গিয়ে Zoom For Apple লিখে সার্চ করলেই এপটি পেয়ে যাবেন।

-এন্ডুয়েড ডিভাইস গুলোর জন্য জুম কালেক্ট করতে পারবেন গুগল প্লে স্টোর গিয়ে Zoom for android mobile লিখে সার্চ করলেই এপ পেয়ে যাবেন।

কিভাবে জুম আইডি খুলবো | জুম আইডি খোলার নিয়ম

আমি আগেই বলেছি আপনি যদি অন্যের হোস্ট করা বা অন্যের মিটিং এ যোগ হতে চান তাহলে আপনার জুম আইডি না থাকলেও হবে। সেক্ষেত্রে শুধু তারা আপনাকে যে মিটিং লিংক দিবে সেটাতে লগইন করলেই আপনি মিটিং এ এড হয়ে যাবেন। কিন্তু আপনি যদি নিজে কোনো মিটিং হোস্ট করতে চান বা নিজেই মিটিং পরিচালনা করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই একটি জুম আইডি খুলে নিতে হবে। তারপর একটি মিটিং তৈরি করে সেই লিংকটা যাদের সাথে মিটিং করতে চান তাদের কাছে লিংকটা দিলেই হয়ে যাবে।

তাই চলুন জেনে নিই কিভাবে একটি জুম আইডি খুলে নিতে হবে।

১/ আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার এ জুম অ্যাপ ইনস্টল করার পর সেটাতে প্রবেশ করলে আপনি প্রথমেই তিনটি অপশন দেখতে পাবেন।
Join a meeting, Sign up,Sign in….

আপনি যদি অন্যের হোস্ট করা মিটিং এ যোগ দিতে চান তাহলে “join a meeting option” বাটনে ক্লিক করতে হবে।

আমরা যেহেতু নতুন আইডি খোলা নিয়ে কথা বলবো তাই আমরা Sign Up এ ক্লিক করবো।

২/ sign up পেইজে প্রবেশের পরেই আপনাকে নিজের জন্মের তারিখ দিতে বলা হবে। সেখানে আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে ওকে দিন।

৩/ তারপর আপনাকে আপনার ইমেল এড্রেস,ফার্স্ট নেইম,লাস্ট নেইম দিতে বলা হবে। সেগুলো সঠিক ভাবে পূরণ করুন।

৪/ এরপর আপনি একটু আগে যে ইমেইল দিয়েছেন সেটাতে একটি ভেরিফিকেশন মেইল পাঠানো হবে যেখানে আপনি “Activate your account” নামের লিংক একটি দেখবেন। সেই লিংকে ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করে নিতে হবে।

ব্যাস আপনার জুম আইডি খোলা হয়ে গিয়েছে।

এখন আপনি নিজের তৈরি করা জুম অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে জুম মিটিং এবং চ্যাট এর সম্পূর্ণ এক্সেস পেয়ে যাবেন।

কিন্তু সবার আগে আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড সেট করে নিন।

৫/ verification main এ ক্লিক করার পর আপনাকে জুম এর ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হবে।
এবার আপনি আবার একটি Sign Up form দেখতে পাবেন যেখানে আপনাকে কিছু তথ্য দিয়ে দিতে হবে। যেমনঃ First name, Last name,Password, Confirm password ইত্যাদি
তথ্য গুলো সঠিক ভাবে দেওয়ার পর “I am not a robot box” এর মধ্যে ক্লিক করে ক্যাপচা ভেরিফাই করে নিতে হবে। তারপর Are you signing up on behalf of a primary or secondary (K-12) institution? অপশনে NO সিলেক্ট করুন।
এখন নিচে continue বাটন এর মধ্যে ক্লিক করলেই আপনার জুম আইডি তৈরি হয়ে যাবে।
Start meeting এর অপশনে ক্লিক করে নিজের জুম মিটিং হোস্ট বা পরিচালনা করতে পারবেন।
Go to my account এর মধ্যে ক্লিক করে নিজের জুম অ্যাকাউন্ট ভিজিট করতে পারবেন।

আমাদের সবশেষ কথাঃ

জুমের ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক আর দিন দিন এই সংখ্যা বেড়েই চলছে। আপনি যদি ভার্চুয়াল জগৎে আপনার কলিগ কিংবা বন্ধুদের সাথে মিটিং করতে চান তাহলে জুম অ্যাপই হলো আপনার একমাত্র সহযোগী যেটা আপনাকে একসাথে অনেক গুলো সুবিধা দিচ্ছে।

আজ আমরা কথা বললাম জুম অ্যাপ কি? | জুম অ্যাপ এর ইতিহাস | জুম অ্যাপ কিভাবে কাজ করে? | জুম অ্যাপের সুবিধা এবং অসুবিধা সহ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে। আশা করি আমার এই লেখাটি পড়ে আপনি জুম এপের বিষয়ে নতুন করে অনপক কিছু জানতে পেরেছেন। লেখার মাঝে কোনো ভুল থাকলে মাফ করে দিবেন। লেখাটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top